অন পেজ এসইও কি এবং কিভাবে করতে হয়
অন পেজ এসইও কি এবং কিভাবে করতে হয়। এই ব্লগে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। অন
পেজ এসইও নিয়ে। অন পেজ এসইও মূলত কোন ওয়েবসাইটের ভিতরে যে
বিষয়গুলোর তে এসইও অপটিমাইজেশন করা হয় সেটাই মূলত অন পেজ এসইও। কোন ওয়েবসাইটকে
গুগল সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্ট পেজে রেংকিং এ নেওয়ার জন্য এসইও করা হয়ে থাকে।
অন পেজ এসইও কি এবং কত প্রকার আমরা এই পোস্টে সম্পূর্ণ ডিটেইলসে
জানতে পারবো। এবং অন পেজ এসইও বেসিক থেকে প্রো লেভেল পর্যন্ত একদম
সম্পূর্ণ কিছু শিখতে পারবো। কিভাবে এসইও করতে হয়। ওয়ান পেজ
এসইওর যতগুলো বিষয় রয়েছে সম্পূর্ণ আলোচনা করা হবে এই পোস্টে।
সুতরাং সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
পোস্ট সূচিপত্র
- অন পেজ এসইও কি
- অন পেজ এসইও কিভাবে করতে হয়
- কনটেন্ট অন পেজ এসইও
- টাইটেল বা হেডিং অপটিমাইজেশন
- মেটা ডেস্ক্রিপশন অপটিমাইজেশন
- কনটেন্ট ইউ আর এল অপটিমাইজেশন
- কনটেন্টে ফিচার ইমেজ এসইও
- কনটেটে স্ক্রিনশট দেওয়া
- ইন্টারনাল, এক্সটার্নাল link অপ্টিমাইজেশন
- পোস্ট সূচিপত্র
- আমার শেষ কথা
অন পেজ এসইও কি
অন পেজ এসইও মুলত অন পেজে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করার একটা কৌশল যা
ওয়েবসাইটের নির্দিষ্ট পৃষ্ঠাগুলোর ন্টেন্ট এবং এইচটিএমএল কোড অপটিমাইজেশন করার
মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিনের সেই পেজ গুলোর র্যাংকিং উন্নত করতে করা হয়ে থাকে এতে
মূলত কনটেন্টের গুণগত মান কিওয়ার্ড ব্যবহার এবং সাইডের অভ্যন্তরীণ উপাদান গুলোর
মান উন্নয়নের দিকে মনোযোগ দেয়া হয়।
অন পেজ এসইওর মূল ভিত্তি হচ্ছে কনটেন্ট এর গুণগত মান ভালো রেখে কনটেন্টকে
ফোকাস কিওয়ার্ড দিয়ে নানাভাবে অপটিমাইজেশন করা ওয়েবসাইট পেজের ভেতরে। যা
ঠিকঠাক মত সম্পন্ন করতে পারলে আপনার পেজ বা পোস্টটি গুগলে খুব সহজেই র্যাংকিং এ
প্রথম দিকে থাকবে। অন পেজ এসিও মূলত কিওয়ার্ড রিসার্চ থেকে শুরু করে
কিভাবে অন পেজ এসইও সম্পূর্ণ করতে হয় একদম বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
অন পেজ এসইও কিভাবে করতে হয়
অন পেজ এসইও কিভাবে করতে হয়। অন পেজ এসিও করতে মূলত কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হবে
যা নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে স্টেপ বাই স্টেপ কিওয়ার্ড রিসার্চ কন্টেন্ট
লেখা ইমেজ দেওয়া এক্সটার্নাল ইন্টার্নাল লিংক সহ যা যা প্রয়োজন সিরিয়াল
আকারে আলোচনা করা হবে।
অন পেজ এসইওতে কিওয়ার্ড রিচার্জ
যেকোনো কনটেন্ট গুগলে রান করাতে চাইলে তার পূর্ব সত্যই হচ্ছে আপনাকে অনেক
ভালোভাবে সেই বিষয়ে কেউ আর রিসার্চ করতে হবে যে ধরনের কিওয়ার্ডগুলো গুগলে
সচরাচর সার্চ হয়ে থাকে বা যেই বিষয়গুলো মানুষ জানতে আগ্রহী বা শিখতে চাই এজন্য
আপনাকে সুন্দরভাবে কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে হবে। এবং যে ধরনের কিওয়ার্ডে
সার্চ ভইলুম বেশি রয়েছে বা বেশি বেশি মানুষ সার্চ দিয়ে থাকে সেই ধরনের
কিওয়ার্ড নিয়ে কন্টেন্ট লিখতে হবে।
আরো পড়ুনঃ বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম
কিওয়ার্ড রিসার্চ করার জন্য আপনি গুগল, ইউটিউ্ব, বিং এই ধরনের সার্চ ইঞ্জিন
ব্যবহার করতে পারেন। আপনি যে বিষয়ে লেখালেখি করতে চান সেই বিষয় নিয়ে
শুধু এক দুইটা শব্দ গুগলে গিয়ে লিখুন তারপরে চার দিন দেখবেন যে ওই ধরনের
প্রাসঙ্গিক অনেক গুগল আপনাকে সাজেশন করছে এবং একটার পর একটা নতুন নতুন কিওয়ার্ড
এ ক্লিক করে আপনি ভাল কিওয়ার্ড বের করতে পারেন।
কনটেন্ট অন পেজ এসইও
আপনি কিওয়ার্ড রিসার্চ করে যেই কীওয়ার্ড নিয়ে কাজ করতে চান সেটাই মূলত
আপনার ফোকাস কিওয়ার্ড। এখন আপনাকে ওই কিওয়ার্ডের ওপর কনটেন্ট লিখতে
হবে। এবং কনটেন্ট লিখার কিছু নিয়মকানুন রয়েছে বা এসিও ফ্রেন্ডলি কনটেন্ট
লেখার কিছু ইউনিক নিয়ম রয়েছে যা আপনার কনটেন্ট কে গুগলে তাড়াতাড়ি রান
করতে সহযোগিতা করে। এজন্য আপনাকে অবশ্যই এসইও ফ্রেন্ডলি কনটেন্ট লিখতে হবে।
আর একটা কনটেন্টে সর্বনিম্ন ৬০০ শব্দের বেশি শব্দ থাকতে হবে । এসেও
ফ্রেন্ডলি কনটেন্ট লেখার প্রথম সত্যই হচ্ছে আপনাকে ৬০০ শব্দের উপর কনটেন্টটি
রাখতে হবে কারণ গুগল যার কনটেন্টে লেখা বেশি থাকে তাকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে বেশি
এবং কন্টেন্টটি সঠিক এবং তথ্যবহুল হতে হবে। যা কেউ পড়ার কারণে উপকৃত
হতে পারে এবং কিছু শিখতে পারে।
টাইটেল বা হেডিং অপটিমাইজেশন
অন পেজ এসইও করতে আপনাকে আপনার ফোকাস কিওয়ার্ড টা প্রথমত টাইটেলে ব্যবহার
করতে হবে এবং পর্যায়ক্রমে হেডিং টু হেডিং থ্রি তে সঠিকভাবে ফোকাস কিওয়ার্ড
ব্যবহার করতে হবে এবং একটা কন্টেন্টে মিনিমাম ১০ বার ফোকাস কিওয়ার্ড ব্যবহার
করতে হবে এর পাশাপাশি এই ধরনের প্রাসঙ্গিক আরও কিওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে।
এবং টাইটেলে ফোকাস কিওয়ার্ড ব্যতীত অন্য কিছু ব্যবহার করা যাবে না যেটা আপনি
কিওয়ার্ড রিচার্জ করে বের করেছেন।
আরো পড়ুনঃ বাংলা আর্টিকেল লেখার নিয়ম
টাইটেলটা আরো বেশি গুগলের রেংক করাতে চাইলে আপনাকে টাইটেলের সাথে যেকোনো ধরনের
সংখ্যা বা নাম্বার ব্যবহার করতে হবে এ ধরনের কিওয়ার্ড গুগল বেশি প্রাধান্য দিয়ে
থাকে এবং কিওয়ার্ডের সাথে নাম্বার থাকলে এটা গুগলের রেংক হয় ভালো। যেমন
ধরেন 7 দিনে ওজন বাড়ানোর উপায়। আবার এরকম হতে পারে ২০২৪ সালে
ফ্রিল্যান্সিং শিখব কিভাবে এ ধরনের কিওয়ার্ড খুব তাড়াতাড়ি
গুগলে রেংক হয়ে থাকে।
মেটা ডেস্ক্রিপশন অপটিমাইজেশন
টাইটেলের পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে একটা কনটেন্টের মেটাল
ডেসক্রিপশন। পনার কনটেন্ট কতটা র্যাংক হবে সেটা নির্ভর করে প্রথমত টাইটেল
এবং মেয়েটা ডেসক্রিপশন এর উপর। টাইটেলে যেই ফোকাস কিওয়ার্ড
দিয়েছেন ওই একই কিওয়ার্ড মিটার ডিসক্রিপশন এর প্রথমে ব্যবহার করতে
হবে। যেটা গুগলের রোবট সহজেই বুঝতে পারবে যে আপনার কন্টেন্ট টা কি বিষয়
লেখা হয়েছে বা ফোকাস কোনটা।
মেটা ডেসক্রিপশন মূলত আপনার টাইটেলের নিচে ভূমিকায় যেটা লেখেন সেটাই গুগলের রোবট
মেটাল ডেসক্রিপশন হিসেবে ধরে নেয় এই জন্য টাইটেলের পরে ভূমিকাই শুরুর দিকে
প্রথমেই আপনার ফোকাস কিওয়ার্ড টি দিয়ে কনটেন্ট লেখা শুরু করুন যাতে গুগলে আপনার
কন্টেনটি র্যাংক হলে সহজেই গুগল বুঝতে পারে যে আপনার মিটার ডিস্ক্রিপশন এবং
টাইটেল একই কিওয়ার্ড দিয়ে লেখা হয়েছে।
কনটেন্ট ইউ আর এল অপটিমাইজেশন
কন্টেন্টের আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ পার্ট হচ্ছে কনটেন্ট এর ইউআরএল যেটা আমরা
লিংক বুঝে থাকি। কনটেন্ট আপনি যেই ফোকাস কিওয়ার্ডে লিখবেন সেই ফোকাস
কিওয়ার্ড টা ব্যবহার করে একটু ছোট করে ইউআরএল সেটআপ করতে হবে। এবং পোস্ট
পাবলিশ করার আগেই আপনাকে ইউআরএল সেটআপ করতে হবে নয়তোবা পোস্ট পাবলিশ একবার করলে
ইউআরএল আর চেঞ্জ করতে পারবেন না
এজন্য ইউআরএল সেটআপ করার বিষয়টা একটু গুরুত্ব দিয়ে ফোকাস কিওয়ার্ড দিয়ে
সুন্দর করে ছোট করে ইউআরএল সেটআপ করে নিবেন এবং এটা পোস্ট লিখার পূর্বে কিওয়ার্ড
রিচার্জ করে যখন আপনি পোস্ট লিখবেন ঠিক করে ফেলেছেন তখন টাইটেল দেওয়ার পাশাপাশি
আপনাকে ইউআরএল টা সেটআপ করে নিতে হবে এবং তারপরে পোস্ট লেখা শুরু করবেন।
কনটেন্টে ফিচার ইমেজ এসইও
যে কনটেন্টে ফিচার ইমেজ দেওয়া থাকে সেই কনটেন্টাকে বেশি প্রাধান্য দেয় এবং
কনটেন্টের কিওয়ার্ডের পাশাপাশি আপনার ফিচার ইমেজটাও গুগলের রেংক হয়ে থাকে
এজন্যও একটা পোস্টে মিনিমাম দুই তিনটা ফিচার ইমেজ ব্যবহার করতে হবে যা সহজেই
আপনার কনটেন্টকে গুগলের রেংক করতে সাহায্য করবে।
ফিচার ইমেজটা একদম নতুন হতে হবে যাতে গুগল আপনার ইমেজকে কপিরাইট না দেয়
কোথাও থেকে ইমেজ ডাউনলোড করে ইমেজ ব্যবহার করা যাবে না। এটা আপনার
কন্টেন্টের সাথে মিল রেখে সম্পূর্ণ নিজেই তৈরি নিতে হবে। এবং আপনি চাইলে AI
ব্যবহার করে সহজেই যেকোনো ধরনের করে নিতে পারেন এবং পরে কেন এডিট করে আপনার
পোস্টে দিতে পারেন
আপনি যেই কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করছেন। বা আপনার ফোকাস কিওয়ার্ড যেটা সেই
কিওয়ার্ড টা দিয়ে ইমেজ রেনাম করে নিতে হবে । এবং তারপর ওই একই কিওয়ার টা আপনার
ওয়েবসাইটে এসে ইমেজ আপলোড করার পর সব টেক্সটে একবার দিতে হবে এবং ইমেজ আইটেলে ওই
একই কিওয়ার্ড দিয়ে পোস্টটি আপলোড করতে হবে তাহলে গুগল সহজেই আপনার ইমেজ টা কেউ
রেঙ্ক করে দিবে।
কনটেটে স্ক্রিনশট দেওয়া
কনটেন্টে ফিচার ইমেজ এর পাশাপাশি আপনি যদি কোন বিষয় নির্দিষ্ট করে আপনার
পাঠকদেরকে বোঝাতে চান অথবা দেখাতে চান তাহলে সেই বিষয়টা একটা স্ক্রিনশট অথবা
একের অধিক স্ক্রীনশট দিতে পারেন যা আপনার পাঠকরা সহজেই বুঝতে পারবে যে আপনি
কি বোঝাতে চাচ্ছেন। এবং স্ক্রিনশট ব্যবহার করলে কন্টেন্ট টা দেখতেও ভালো
লাগে বুঝতে সুবিধা হয়।
স্ক্রিনশট কন্টেন্টের সঠিকভাবে দিতে হবে স্ক্রিনশট নেওয়ার পরে
স্ক্রিনশটে থাকা অপ্রয়োজনীয় লেখা গুলো ডিলিট করে স্ক্রিনশটটা এডিট করে তারপরে
কন্টেন্টের দিতে হবে শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় অংশ রেখে বাকি অংশ কেটে দিয়ে যদি এটা
কনটেন্ট এ ব্যবহার করেন এটা দেখতে অনেক ভালো লাগবে এবং পাঠকরা সহজেই বুঝতে পারবে
যে আপনি স্ক্রিনশটেট কোন বিষয়টি নির্দিষ্ট করে বোঝাতে চেয়েছেন এজন্য
অপ্রয়োজনীয় লেখা গুলি ডিলিট করে সুন্দর করে স্ক্রিনশট দিবেন।
ইন্টারনাল, এক্সটার্নাল link অপ্টিমাইজেশন
আপনার কন্টেন্ট এ মিনিমাম তিন থেকে চারটা ইন্টারনাল এবং এক্সটার্নাল লিঙ্ক
ব্যবহার করতে হবে। যেটা গুগল কর্তৃক অনুমোদিত। গুগল এই লিংকিং
পদ্ধতিটা অনেক বেশি পছন্দ করে থাকে পাশাপাশি একটা পোস্টে যদি অনেকগুলো লিংক
দেওয়া থাকে কোন পাঠক এক পোস্ট দেখতে এসে তার প্রয়োজনে একাধিক পোস্ট ভিজিট করতে
পারে এজন্য আপনার ওয়েবসাইটের গ্রো হবে তাড়াতাড়ি এবং এ ধরনের কন্টেন্ট গুগলের
রেংক করে অনেক দ্রুত।
আপনি আপনার কনটেন্টে দুইয়ের অধিক ইন্টার্নাল লিংক বা আপনার অন্য কনটেন্ট
এর লিংক দিতে পারেন যা পাঠকের প্রয়োজন অনুসারে অন্য পোস্ট সহজেই পড়ে ফেলতে
পারে। এবং আপনি চাইলে নানা ধরনের ডাউনলোড লিংক বা ভূমিকা করতে পারেন অন্য পোস্টের
লিংক দিয়ে। এবং এক্সটার্নাল লিংক ব্যবহার করতে। এক্সটার্নাল লিংক
বলতে আপনার ওয়েবসাইটের বাহিরে অন্য কোন ভালো ওয়েবসাইটের লিংক আপনার পোস্টে
রাখতে পারেন।
এই ইন্টারনাল এবং এক্সটার্নাল লিঙ্কিং আপনার ওয়েবসাইটকে দ্রুত রাঙ্ক করতে খুবই
কার্যকরী একটা পদ্ধতি যেটা অবশ্যই আপনার কনটেন্টে দিতেই হবে।
পোস্ট সূচিপত্র
আপনি আপনার পুরো পোস্ট কি বিষয়ে লিখছেন বা কি কি হেডিং থাকছে এই পোস্টে
আপনার পাঠক যাতে সহজে বুঝতে পারে এজন্য পোস্টের শুরুর দিকে ভূমিকা লেখার পর আপনি
পোস্টে সূচিপত্র দিতে পারেন। পোস্টে সূচিপত্র দিলে পাঠক সহজেই তার
প্রয়োজনীয় অংশটুকু পড়তে পারে পাঠক সহজে বুঝতে পারে কোন বিষয়টা কোন জায়গায়
রয়েছে। এজন্য প্রতিটা পোস্টে অবশ্যই সূচিপত্র রাখতেই হবে। এটা পাঠকের সুবিধার
পাশাপাশি পোস্টে টেবিল অফ কনটেন্ট যখন রাখা হয় গুগল এধরনের কন্ঠে খুব সহজেই বা
তাড়াতাড়ি করিয়ে দেয় এ ধরনের কনটেন্টকে গুগল অনেক মানসম্মত এবং ভালো কনটেন্ট
মনে করে এজন্য অবশ্যই সূচিপত্র রাখতে হবে।
পোস্ট সূচীপত্র তৈরি করার জন্য আপনাকে একটু এইচটিএমএল, সিএসএস সম্পর্কে জানতে হবে
সেটা আপনার পোষ্টের বেকে গিয়ে আপনি পোস্টে যেই হেডিং গুলা ব্যবহার করবেন
সেই হেডিং গুলাতে আইডি দিয়ে তারপরে আপনার পোস্ট সুচিপত্রে এসে সেই আইডি গুলোর
লিংকিং করে দিতে হয়।
অন পেজ এসইও একটা পোস্টকে রেংক করানোর জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে
থাকে এই জন্য এখানে যেভাবে বলা হয়েছে সেই নিয়ম অনুসারে যদি আপনি কন্টেন্টকে
অপটিমাইজেশন করেন তাহলে খুব সহজেই আপনার অন পেজ এসেও ঠিকঠাক ভাবে করা হবে এবং
আপনি ব্যাংকিং এও প্রথমদিকে থাকবেন এজন্য এই পোস্টটি সম্পন্ন মনোযোগ দিয়ে
প্রয়োজন হলে একের অধিক বার পড়তে পারেন।
আমার শেষ কথা
আপনি যদি একজন এসইও এক্সপার্ট হতে চান তাহলে আপনি ওয়ান পেজ এসে নিয়ে কাজ
করতে পারেন। এটা আপনি অনেক সহজেই করতে পারবেন। এটা তেমন খুব কঠিন একটা কাজ
নয় এবং অনেক অল্প সময়ে করতে পারবেন শুধু আপনার এই নিয়ম অনুসারে আপনার
প্র্যাকটিস করে যেতে হবে এবং এই নিয়মগুলো খেয়াল রাখতে হবে প্রয়োজন হলে নোট করে
রাখতে পারেন।
আর আমি বিশ্বাস করি এই নিয়ম অনুসারে যদি আপনি কাজ করেন অবশ্যই তাড়াতাড়ি গ্রো
করতে পারবেন এবং একজন ভাল এক্সপার্ট হতে পারবেন। আমি নিজেই যেভাবে অন পেজ এসইও
করে থাকি সেই বিষয়গুলো এখানে সুন্দরভাবে উপস্থাপনা করার চেষ্টা করেছি যদি ভালো
লাগে আপনার বন্ধুদের কাছে শেয়ার করে দিবেন যাতে তারা ও শিখতে পারে এবং
আপনার যদি কোন ধরনের কমেন্ট থাকে কমেন্ট বক্সে করতে পারেন। কোন বিষয়ে যদি
জানার আগ্রহ থাকে আমাকে কমেন্টে বলতে পারেন আমি নতুন কনটেন্ট লেখার চেষ্টা
করব।
এখানে কমেন্ট করুন
comment url