ছাত্র অবস্থায় আয়ের উপায়
ছাত্র অবস্থায় আয়ের উপায় নিয়ে এই পোস্টে কিছু কার্যকরী বিষয় আলোচনা করার চেষ্টা করব। এই কার্যকরী উপায়গুলো অবলম্বন করলে আপনি ছাত্র অবস্থায় আয় করা শুরু করতে পারবেন। এবং এই কাজগুলো করে অনেকে ভালো পরিমাণ আয় করছে।
বর্তমানে ছাত্র অবস্থায় আয় করা তেমন কোন কঠিন বিষয় নয়। আপনাকে শুধু একটু বুঝতে হবে যে কোন কোন উপায়ে ছাত্র অবস্থায় সহজে আয় করা যায়। এবং কোন দক্ষতা টা কাজে লাগিয়ে আপনি আপনার পড়াশোনা করা অবস্থায় আয় করা শুরু করবেন। চলুন কার্যকরী উপায় গুলো নিয়ে আলোচনা করি।
পোস্টে যা থাকছেঃ ছাত্র অবস্থায় আয়ের উপায়
- ছাত্র অবস্থায় আয়ের উপায়
- টিউশনি করে আয়
- কৃষিকাজ ও পশুপালন
- পোল্ট্রি ফার্ম বা হাঁস মুরগি পালন
- ফ্রিল্যান্সিং ও অনলাইনে কাজ
- ইউটিউব এবং কনটেন্ট ক্রিয়েশন
- ব্লগিং এবং লেখালেখি
- অনলাইন টিউটর বা কোর্স বিক্রি
- মোবাইল রিচার্জ এবং ই-ট্রানজেকশন
- অর্গানিক বাজার ও শাকসবজির দোকান
- গাছের চারা উৎপাদন ও বিক্রি
- আমার শেষ আলোচনা
ছাত্র অবস্থায় আয়ের উপায়
বর্তমানে আয় করা তেমন একটা কঠিন বিষয় না। পড়াশোনার পাশাপাশি অনেকে মাসে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করছে। বর্তমানে এই আধুনিক বিশ্বে আপনাকে শুধু বুঝতে হবে যে আপনি কি বিষয় নিয়ে ইনকাম করতে ইচ্ছুক। আর আপনাকে একটা বিষয় একটু খেয়াল করে দেখতে হবে যে আপনি কোন কাজ খুব সহজে এবং খুব ভালো করতে পারেন। আপনার ভীতর কি ধরনের দক্ষতা রয়েছে সে দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে আয় করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার উপায়
একজন ছাত্র বর্তমানে নানাভাবে আয় করতে পারে। বর্তমানে অনেকে ইউটিউব ফেসবুক ফ্রিল্যান্সিং এ ধরনের অনেক কাজ করে পড়াশোনার পাশাপাশি অনেক টাকা আয় করছে। এজন্য এখন ছাত্র অবস্থাতেই আপনার ক্যারিয়ারের ভীতটা মজবুত করতে পারবেন। শুধু আপনাকে আপনার ভিতরের স্কিল টা খুঁজে বের করতে হবে। অথবা কোন এক বিষয়ে আপনার ভালো দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
তো চলুন ছাত্র অবস্থায় কি কি উপায়ে আয় করা যায় সেসব কার্যকরী উপায় নিয়ে আলোচনা করি।
টিউশনি করে আয়
ছাত্র অবস্থায় আয়ের উপায় হিসেবে টিউশনি করে আয় এটা অনেক জনপ্রিয় এবং পুরাতন। তবে এটা বর্তমানেও অনেক চাহিদা সম্পন্ন। আপনি যদি অংকে অথবা ইংরেজিতে ভালো দক্ষ একজন ছাত্র হয়ে থাকেন। তাহলে আপনি খুব সহজেই আপনার জুনিয়রদের পড়ানোর মাধ্যমে টিউশনি করে আয় করতে পারবেন।
যারা ভালো ছাত্র বাহিরে পড়াশোনা করে তাদের বেশির ভাগই মিডিল ক্লাস ফ্যামিলি থেকে হয়ে থাকে। এজন্য অনেক ছাত্র আছে যাদের খরচ চালানোর জন্য টিউশনি করতেই হয়। এজন্য আপনি যে বিষয়ে পারদর্শী সেই বিষয়ের উপরে আপনার নিচের ক্লাসের ছাত্রদের পড়াতে পারবেন। এবং এখান থেকেও ভালো পরিমাণ ইনকাম করা যায়।
কৃষিকাজ ও পশুপালন
বাংলাদেশ হচ্ছে কৃষি প্রধান দেশ। বাংলাদেশের বেশিরভাগ অর্থনৈতিক যোগান কৃষি খাত থেকে আসে। এজন্য আপনি যদি গ্রামীন এলাকার একজন স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন তাহলে আপনার গ্রামে কোন একটা জমি নিয়ে অল্প পরিমাণে ফসল উৎপাদন করতে পারেন। আপনি পড়ালেখার পাশাপাশি যতোটুকু সময় দিতে পারবেন তত অনুযায়ী অল্প করে কৃষি কাজ শুরু করতে পারেন এটা আপনার আয়ের উৎস হতে পারে। এবং সেই ফসল বাজারে বিক্রি করে আপনি মোটামুটি আয় করতে পারবেন।
এবং পশুপালন বাংলাদেশের অন্যতম একটা আয়ের মাধ্যম। আপনি যদি ছাত্র অবস্থায় সামান্য কিছু পুঁজি দিয়ে সেটা গরু হতে পারে অথবা ছাগল পালন দিয়েও শুরু করতে পারেন। দু-একটা ছাগল কিনে লালন-পালন করে ছাগলটা যখন বড় হবে তখন বিক্রি করলে আপনি ভালো পরিমান আয় করতে পারবেন। আর ছাগল পালনে খরচও তেমন একটা হয় না। আমি নিজেও এই কাজটা অনেক পছন্দ করি। এবং এটা বাংলাদেশের জনপ্রিয় আয়ের উৎস।
পোল্ট্রি ফার্ম বা হাঁস মুরগি পালন
আপনি চাইলে আপনার পড়াশোনার পাশাপাশি একজন উদ্যোক্তা হয়ে ছোট ব্যবসা থেকে শুরু করতে পারেন। বাংলাদেশে হাঁস-মুরগির চাহিদা অনেক বেশি এবং এটা পালন করাও তেমন একটা কঠিন বিষয় না। আপনি অল্প কিছু টাকা পুঁজি দিয়ে ২০, ৫০ টা হাঁস-মুরগি পালন করা শুরু করতে পারেন। হাঁস মুরগি পালন করে নির্দিষ্ট কিছু সময় পর বিক্রি করে এখান থেকে ভালো একটা প্রফিট অর্জন করতে পারবেন।
আর ছোট করে হাঁস-মুরগি পালন করতে করতে আপনার যদি দক্ষতা এবং আগ্রহ ভালো থাকে পরবর্তীতে আপনি বড় করে পল্টি ফার্মে তৈরি করতে পারবেন যা আপনাকে একজন ভালো ব্যবসায়ী হিসেবে গড়ে তুলবে। বাংলাদেশী হাঁস মুরগির চাহিদা অনেক পরিমাণে রয়েছে। এবং হাঁস-মুরগি বিক্রি করা অনেক সহজ একটা ব্যাপার এজন্য এটা পালন করেও আপনি অনেক টাকা আয় করতে পারবেন।
ফ্রিল্যান্সিং ও অনলাইনে কাজ
বর্তমানে বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং অনেক পরিচিতি লাভ করেছে। এবং আপনি জানেন কিনা বাংলাদেশ বেশিরভাগ ফ্রিল্যান্সার বা সফল ফ্রিল্যান্সার হচ্ছে ছাত্রদের মধ্যে থেকে। এবং একজন ছাত্র ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে লাখ লাখ টাকা আয় করছে। অনেকে আছে আবার ফ্রিল্যান্সিং করে নিজে সফল হওয়ার পাশাপাশি এজেন্সি দাঁড় করিয়ে এটাকে ব্যবসাতে রূপান্তর করেছে।
এজন্য আপনি যদি অনলাইন জগতে কোন কিছু করার ইচ্ছা থাকে তাহলে আপনি ছাত্র অবস্থাতেই শুরু করে দিতে পারেন ফ্রিল্যান্সিংয়ে যে কোন বিষয়ে প্রথমে আপনাকে নির্দিষ্ট সময় নিয়ে স্কিল অর্জন করতে হবে। আপনার যে বিষয়টা ভালো লাগে, ফ্রিল্যান্সিংয়ে অনেক ধরনের কাজ রয়েছে আপনি সেই বিষয়ে এ জ্ঞান অর্জন করে সে বিষয়ে দুঃখ হয়ে যান এবং ফ্রিল্যান্সিং করে প্রচুর ডলার ইনকাম করুন।
ইউটিউব এবং কনটেন্ট ক্রিয়েশন
বর্তমানে অনলাইন জগতের মধ্যে youtube থেকে টাকা আয় করা এটা অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এবং ইউটিউব থেকে মিলিয়ন মিলিয়ন মানুষ প্রচুর পরিমাণ টাকা ইনকাম করছে। এবং ইউটিউবে ক্যারিয়ার গড়ার জন্য অনেকে স্বপ্ন দেখছে। পাশাপাশি অনেকে ক্যারিয়ার গড়ার জন্য ইউটিউবে অনেক পরিশ্রম করে কাজ করে যাচ্ছে। আর ইউটিউবে একটু লেগে থাকলে youtube থেকে অনেক ভালো পরিমাণ ইনকাম করা সম্ভব হয়।
ইউটিউব বর্তমানে এই শিক্ষার্থীদের জন্য আয়ের একটি বড় উৎস হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ ইউটিউবে আপনি একটি নিজস্ব চ্যানেলে আপনার নানা ধরনের শিক্ষামূলক ভিডিও ব্লগ এবং ভ্রমণ করার ভিডিও আপলোড করে দিতে পারবেন। এবং সেই ভিডিও জনগণ দেখার পর। এটা যে পরিমাণ ভিউ হবে তার ওপর google এডসেন্স থেকে আপনি একটা ভালো পরিমাণ ইনকাম করতে পারবেন। এবং এটার স্পন্সর এবং এফিলিয়েট মার্কেটিং করেও ইনকাম করা যায়।
আর বর্তমানে youtube মার্কেটিং এ নানা ধরনের এআই অটোমেশন সিস্টেম আসার কারণে ইউটিউবে ভিডিও বানাতে খুব বেশি কষ্ট করতেও হচ্ছে না। এবং নানা ইউনিট বিষয়ে কনটেন্ট তৈরি করে আপনি youtube থেকে ভালো পরিমান আয় করতে পারবেন।
ব্লগিং এবং লেখালেখি
ব্লগিং এবং লেখালেখি গুগলের সবচেয়ে জনপ্রিয় আয়ের উৎস। আপনার যদি লেখালেখি করতে ভালো লাগে। অথবা আপনি লেখালেখি করতে আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলে আপনি গুগলে ওয়েবসাইট ক্রিয়েট করে নানা ধরনের ইনফরমেশন নিয়ে লেখালেখি করে গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম করতে পারবেন। এবার লেখালেখি বিষয়টা তেমন একটা কঠিন না আপনি চাইলে সহজেই শিখতে পারবেন।
লেখালেখি এবং ব্লগিং বিষয়টা কি একটু আলোচনা করি। গুগলে আমরা যখন কোন কিছু জানার জন্য ছাড় দি কোন কিছু লিখে তখন গুগল আমাদের ওই সম্পর্কিত তথ্য দেখে থাকে আর ঐ তথ্যগুলি কেউ তার ওয়েবসাইটে লিখে পাবলিশ করেছে বলেই আমরা ওই ধরনের তথ্য পেয়ে থাকি। আর এই ধরনের তথ্য লেখালেখির ফলে তার ঐ কনটেন্ট যত পরিমান ভিউ হবে সে গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে তত পরিমাণ ইনকাম করে থাকে। এবং ছাত্র অবস্থায় আপনি চাইলে অবসর সময় লেখালেখি করেও গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
অনলাইন টিউটর বা কোর্স বিক্রি
বর্তমানে এই আধুনিক বিশ্বে অনলাইন পড়াশোনার প্রতি সবার আগ্রহ অনেক বেড়ে গেছে। এবং অনলাইনে পড়াশোনার সিস্টেম চালু হওয়ার কারণে আমরা যেকোনো বিষয় নিয়ে অনলাইনে খুব সহজেই জ্ঞান অর্জন করতে সক্ষম হচ্ছি। আপনি যদি ইংলিশ বা কোন ভালো সাবজেক্টে দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে আপনি সেই বিষয় নিয়ে ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করুন এবং আস্তে আস্তে আপনার ছাত্র সংখ্যা বাড়ার ফলে আপনি এখান থেকে অনেক ভাল ইনকাম করতে পারবেন।
অনলাইনে কোর্স বিক্রি করেও আপনি ভালো ইনকাম করতে পারবেন। অনলাইন টিউটরের মতনই এই বিষয়টা। আপনার যদি কোন বিষয়ে ভালো জ্ঞান অথবা দক্ষতা থাকে। সেটা যে কোন বিষয় হতে পারে পড়াশোনা পাশাপাশি অন্য যে কন বিষয়। সে দক্ষতা এবং কাজের ভিডিওটা আপনি আপনার ইউটিউবে আপলোড করে কোর্স তৈরি করতে পারেন। অথবা নানা ধরনের কোর্স বিক্রি প্ল্যাটফর্ম রয়েছে যেমন Udemy, skillshare এসব প্লাটফর্মে আপনার কোর্স বিক্রি করে ইনকাম করতে পারবেন।
মোবাইল রিচার্জ এবং ই-ট্রানজেকশন সেবা প্রদান
আপনি একজন ছাত্র হিসেবে যদি পার্ট টাইম কাজ করে আয় করার চিন্তা ভাবনা করেন তাহলে আপনি বিকেলের টাইমে আপনার নিকটস্থ বাজারে কোন একটি দোকান ভাড়া নিয়ে অথবা চেয়ার টেবিলে বসে মোবাইল রিচার্জ করে আয় করতে পারবেন।
এবং বর্তমান আধুনিক এই বিশ্বে আমাদের নানা ধরনের অনলাইন কাজের প্রয়োজন হয়ে থাকে। আপনি আপনার নিকটস্থ এলাকায় একটা দোকান নিয়ে সেখানে বিকালের টাইমে আপনি ই-সেবা প্রদান করে একটা ভালো পরিমাণ ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন। এবং এটা চাহিদা অনেক বেশি যার কারণে আপনি দুই তিন ঘণ্টা সময় দিয়ে ভালো কাজ দেখাতে পারলেই আপনার ইনকাম দিন দিন বেড়ে যাবে।
অর্গানিক বাজার ও শাকসবজির দোকান
আপনার যদি ইচ্ছে থাকে তাহলে আপনি শাক-সবজি এবং প্রয়োজনীয় কাঁচামাল নিয়ে আপনার নিকটস্থ এলাকায় পার্ট টাইম হিসেবে ব্যবসা করতে পারেন। আপনি পড়াশোনার পাশাপাশি যখন বিকেল সন্ধ্যার টাইমে ফ্রি থাকেন তখন কিছু শাকসবজি ও কাঁচামাল নিয়ে আপনার এলাকার নিকটস্থ বাজারে ছোট করে ফুটপাতে দোকান দিয়ে ব্যবসা করে এখান থেকে ভালো একটা ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন।
অথবা আপনি ছোট্ট করে শাকসবজি উৎপাদন করে সেটা থেকে শাকসবজি নিয়ে আপনার নিকটস্থ বাজারে গিয়ে ব্যবসা করে ভালো পরিমাণ ইনকাম করতে পারবেন। এর জন্য উপরের দিকে একটু আলোচনা করা হয়েছে যে আপনি ফ্রী টাইমে কৃষি কাজ করে শাকসবজি উৎপাদন করবেন। এবং সেই শাকসবজি আপনার নিকটস্থ এলাকায় বিক্রি করে ইনকাম করতে পারবেন। এবং শাকসবজি দৈনন্দিন জীবনে আমাদের সবারই প্রয়োজন এজন্য এটার ব্যবসা করতে আপনার খুব বেশি কষ্ট করতে হবে না।
গাছের চারা উৎপাদন ও বিক্রি
ছাত্র অবস্থায় আয়ের উপায় হিসেবে গাছের চারা রোপণ এটাও অনেক ভালো একটা পদ্ধতি হতে পারে আপনার জন্য। আপনি এখানে পার্টটইম সময় দিয়ে বাড়ির আঙিনাতে একটা ফুলের অথবা ফলের গাছের নার্সারি তৈরি করতে পারেন। এবং এ ধরনের গাছের চাহিদা রয়েছে অনেক। এবং এ ধরনের গাছ বিক্রি করতেও আপনাকে তেমন একটা বেগো পেতে হবে না আপনার বাসায় থেকে যার প্রয়োজন গাছ নিয়ে যাবে।
আপনার বাড়ির আঙিনায় যদি ফাঁকা জায়গা থাকে, আপনার বাড়ির এলাকাটা যদি একটু বড়সড় হয়ে থাকে, তাহলে আপনি সেই জায়গাটা ফেলে রেখে না দিয়ে সেখানে নার্সারি করতে পারেন এবং নানা ধরনের ফুলের এবং ভালো ভালো ফলের গাছের নার্সারি রোপন করুন এবং গাছ বিক্রি করে এখান থেকে অনেক ভালো পরিমাণ আয় করুন। এটা তেমন ব্যয়বহুল না ছাত্র হিসেবে আপনি খুব সহজে এটা মেনটেইন করতে পারবেন।
আমার শেষ আলোচনা
ছাত্র অবস্থায় আয়ের উপায় নিয়ে এই পোস্টটি সুন্দর করে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। এখন আপনি কোন বিষয়ে নিয়ে কাজ করতে ইচ্ছুক সেই বিষয় নিয়ে পার্ট টাইম সময় দিয়ে ইনকাম করা শুরু করে দিন। এবং এখানে যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে সেগুলো তেমন কঠিন বিষয় না তবে ফ্রিল্যান্সিং করতে একটু সময় নিয়ে ধৈর্য ধরে থাকতে হয়। এবং ইউটিউব মার্কেটিং করে আপনি ছয় মাস থেকে এক বছর লেগে থাকলে আপনার অবশ্যই ইনকাম শুরু হয়ে যাবে।
আপনি যদি কৃষি কাজ বিষয় নিয়ে কাজ করতে চান তাহলে তেমন অভিজ্ঞতার প্রয়োজন নেই শুরু করে দিন আস্তে আস্তে অভিজ্ঞতা হয়ে যাবে। অল্প কিছু পুঁজি দিয়ে হাঁস-মুরগি অথবা ছাগল পালন শুরু করে দিন। আর যদি ফ্রিল্যান্সিং বা অনলাইন বিষয় নিয়ে কাজ করতে চান এটার জন্য আপনাকে ইউটিউব দেখে একটু প্র্যাকটিস এবং সময় নিয়ে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। এবং দক্ষতা অর্জনের উপর চেষ্টা করুন অবশ্যই সফল হবেন।
এখানে কমেন্ট করুন
comment url